স্বাস্থ্যকর অভ্যাস সার্বিক ভাবে স্বাস্থ্য ভাল রাখে। সুস্থ থাকতে অনেকেই সুষম আহার করেন। কেউ দিনে ১০ হাজার পা হাঁটার চেষ্টা করেন। আবার কেউ কেউ নিয়মিত শরীরচর্চাও করেন। এ সবের পাশাপাশি একটি বিশেষ পদক্ষেপ করতে পারলে শরীর ও স্বাস্থ্য আরও ভাল থাকবে।
সুস্থ থাকতে সূর্যালোক: গরমের সময়ে দিনের একটা বড় অংশ ঘরের মধ্যে কাটান। তার সঙ্গে সারা দিন চলে এয়ার কন্ডিশনার। যার ফলে অনেকেই যথেষ্ট সূর্যালোক পান না। অথচ চিকিৎসকেদের মতে, সূর্যালোক নানা ভাবে সুস্থ থাকতে সাহায্য করে।
কী কী উপকার
১) সকালে সূর্যালোকের সংস্পর্শে এলে, দেহে কর্টিসল হরমোনের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। তার ফলে সারা দিনের একাগ্রতা বজায় থাকে।
২) সূর্যালোকের উপস্থিতিতে মস্তিষ্কে সেরোটোনিনের মাত্রাও বৃদ্ধি পায়। মুড সুইং দূর করতে এবং মন ফুরফুরে রাখতে সাহায্য করে সেরোটোনিন।
৩) সারা দিনে দেহ পর্যাপ্ত সূর্যালোকের সংস্পর্শে এলে ‘সার্কাডিয়ান সাইক্ল’ (দেহের নিজস্ব ‘ঘড়ি’) ঠিক থাকে। তার ফলে ঘুম থেকে উঠতে সুবিধা হয়। দেহে সূর্যাস্তের পর মেলাটোনিনের ক্ষরণ বৃদ্ধি পায় বলে রাতে ঘুমোতেও সুবিধা হয়।
কত ক্ষণ সূর্যালোকে থাকা দরকার: এর কোনও বাঁধাধরা নিয়ম নেই। তবে যাঁরা ব্যস্ত, তাঁদের ক্ষেত্রে দিনের মধ্যে ১০ মিনিট সূর্যালোকে থাকতে পারলেই উপকার পাওয়া সম্ভব।
সুস্থ থাকতে সূর্যালোক: গরমের সময়ে দিনের একটা বড় অংশ ঘরের মধ্যে কাটান। তার সঙ্গে সারা দিন চলে এয়ার কন্ডিশনার। যার ফলে অনেকেই যথেষ্ট সূর্যালোক পান না। অথচ চিকিৎসকেদের মতে, সূর্যালোক নানা ভাবে সুস্থ থাকতে সাহায্য করে।
কী কী উপকার
১) সকালে সূর্যালোকের সংস্পর্শে এলে, দেহে কর্টিসল হরমোনের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। তার ফলে সারা দিনের একাগ্রতা বজায় থাকে।
২) সূর্যালোকের উপস্থিতিতে মস্তিষ্কে সেরোটোনিনের মাত্রাও বৃদ্ধি পায়। মুড সুইং দূর করতে এবং মন ফুরফুরে রাখতে সাহায্য করে সেরোটোনিন।
৩) সারা দিনে দেহ পর্যাপ্ত সূর্যালোকের সংস্পর্শে এলে ‘সার্কাডিয়ান সাইক্ল’ (দেহের নিজস্ব ‘ঘড়ি’) ঠিক থাকে। তার ফলে ঘুম থেকে উঠতে সুবিধা হয়। দেহে সূর্যাস্তের পর মেলাটোনিনের ক্ষরণ বৃদ্ধি পায় বলে রাতে ঘুমোতেও সুবিধা হয়।
কত ক্ষণ সূর্যালোকে থাকা দরকার: এর কোনও বাঁধাধরা নিয়ম নেই। তবে যাঁরা ব্যস্ত, তাঁদের ক্ষেত্রে দিনের মধ্যে ১০ মিনিট সূর্যালোকে থাকতে পারলেই উপকার পাওয়া সম্ভব।
ফারহানা জেরিন